হার্ট অ্যাটাক থেকে বাঁচতে প্রথমেই এই উপসর্গগুলো ঠিকমতো বোঝা দরকার। নারী ও পুরুষদের মধ্যে হার্ট অ্যাটাকের উপসর্গ কিছুটা আলাদা হয়। তার বড় কারণ শরীরের গঠন।
হার্ট অ্যাটাক
হার্টের প্রতি যত্নশীল হওয়ার সময় হয়েছে। কারণ বর্তমান বিশ্বে হার্টের অসুখ কেবল বয়স্কদের সমস্যা নয়, বরং অনেক অল্প বয়সীর ভেতরেও এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।
হাতে যে কোনো সময় ব্যথা হওয়া সম্ভব। ভারী কিছু তোলা থেকে শুরু করে যে কোনো এক হাতে দীর্ঘক্ষণ চাপ পড়ার কারণে ব্যথা হওয়াটা সাভ্বাবিক।
কোলেস্টেরল এক ধরনের চর্বি। এটি দেখতে অনেকটা মোমের মতো নরম। এটি আমাদের দেহের কোষের দেয়ালে থাকে।
দুই বছরের বয়সী ছেলেকে নিয়ে একাই বাড়িতে থাকতেন ৬০ বছর বয়সী বাবা।
হার্ট বা হৃদযন্ত্রের কার্যক্রম সঠিকভাবে পরিচালিত হওয়ার জন্য হার্টে পর্যাপ্ত রক্ত সরবরাহ দরকার হয়। হার্টে রক্ত সরবরাহকারী রক্তনালী যদি বন্ধ হয়ে যায় এবং এর ফলে যদি রক্ত হার্টে পৌঁছাতে না পারে, তাহলে হার্টের মাংসপেশিতে পর্যাপ্ত অক্সিজেন পৌঁছাতে পারে না। আর তখনই হয় হার্ট অ্যাটাক।
শীতে বিভিন্ন উৎসব-অনুষ্ঠানের আয়োজন লেগেই থাকে।
বয়স্কদের পাশাপাশি এখন কমবয়সীদের মধ্যেও হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা বাড়ছে।
বর্তমানে হার্ট অ্যাটাকের ঘটনা বাড়ছে কমবয়সীদের মধ্যেও।
বর্তমানে হৃদরোগে আক্রান্তের সংখ্যা অতীতের তুলনায় অনেক বেড়েছে। ২০ থেকে শুরু করে ৪০ এর বেশি, সব বয়সীরাই হৃদরোগে আক্রান্ত হচ্ছেন।